অ্যাজমা,হপাঁনির সমাধান

4.6 (31)

সাস্থ্য এবং সবলতা | 2.7MB

বর্ণনা

গ্রীক ভাষায় অ্যাজমা শব্দের অর্থ হল হাঁপ ধরা অথবা হ্যাঁ করে শ্বাস টানা। গ্রীক চিকিৎসক হিপোক্রেটিস যে কোন ধরনের শ্বাসকষ্টকে হাঁপানি নাম দিয়েছিলেন। অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্ট এমন একটা রোগ যার নির্দিষ্ট কোন কারণ নেই। আবার যার অ্যাজমা আছে সে কখনও এ রোগ থেকে একেবারে ভালো হবে না কিন্তু নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে।
অ্যাজমাকে বলা হয় এমন একটা রোগ যার নিয়ন্ত্রণই একমাত্র চিকিৎসা। অ্যাজমার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। উন্নত দেশ বলুন আর উন্নয়নশীল দেশই বলুন সব স্থানেই অ্যাজমা বেড়েই চলেছে। ৩০০ মিলিয়ন মানুষ বর্তমানে সারাবিশ্বে এ রোগে ভুগছেন। ২০২৫ সালের মধ্যে আরও ১০০ মিলিয়ন মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগীর শ্বাসনালী অতিরিক্ত সংবেদনশীল। এর ফলে কোন উত্তেজক যেমন ঘরে ধুলা, সিগারেটের ধোঁয়া, ঘরের ঝুল, ঠান্ডা লাগা, ফুলের রেণু বা পশুপাখির সংস্পর্শে আসা ইত্যাদিতে হঠাৎ করে শ্বাসনালী সংকুচিত করে প্রচণ্ড শ্বাসকষ্টের সৃষ্টি করতে পারে।
একই পরিবেশে একজনের অ্যাজমা অ্যাটাক হচ্ছে কিন্তু অন্য জনের হচ্ছে না। এর প্রধান কারণ ঐ আবহাওয়ায় এমন কিছু জিনিস আছে, যার অ্যাজমা অ্যাটাক হলো সে ঐ জিনিসের প্রতি সংবেদনশীল। ঐ সব জিনিসকে বলা হয় অ্যাজমা ট্রিগার বা অ্যালার্জেন। অ্যাজমা অ্যাটকে ট্রিগার বা অ্যালার্জেনগুলো মোটামুটি নিম্নরূপ-
১। ধুলোবালি,
২। ফুলের রেণু,
৩। পোকা মাকড়,
৪। ব্যায়াম বা কায়িক পরিশ্রম,
৫। কিছু ওষুধ (যেমন অ্যাসপিরিন, বিটাব্লকার),
৬। আবেগ (দুঃখের, ভয়ের কিংবা আনন্দের কারণে হতে পারে),
৭। ধূমপান,
৮। পোষা প্রাণী।
৯। ঠাণ্ডা এবং ভাইরাস,
১০। পশু-পাখীর লোম
1 অ্যাজমা কি.. ?
2 শৈশবের স্থূলতা ও অ্যাজমা
3 শ্বাসকষ্ট ও তার প্রতিকার
4 শীতে শ্বাসকষ্ট থাক দূরে
5 অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
6 হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে রাখুন
7 নিজেই নিয়ন্ত্রণ করুন হাঁপানি
8 এজমা ও এলার্জি প্রতিরোধে
9 প্রাথমিক পর্যায়ে এলার্জি ও অ্যাজমা রোগ নির্ণয়
10 অ্যাজমার ওষুধ

Show More Less

নতুন কি অ্যাজমা,হপাঁনির সমাধান

Added new features and solve previous issues.

তথ্য

আপডেট করা হয়েছে:

বর্তমান ভার্সন: 4

Android প্রয়োজন: Android 4.0.3 or later

Rate

Share by

তুমিও পছন্দ করতে পার